ডায়াবেটিস/
উপদানগুলো ☑️☑️১. কুমারী আলুর রস (Aloe Vera)ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করে।রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সহায়ক।২. দারুচিনি (Cinnamon)ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বৃদ্ধি করে।রক্তে গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।৩. মেথি (Fenugreek)মেথির বীজ রক্তে শর্করা কমাতে সাহায্য করে।পাচনতন্ত্রের গ্লুকোজ শোষণ ধীর করে।৪. তুলসী পাতা (Holy Basil)রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণ রয়েছে।৫. কালো জিরা (Black Cumin/Nigella sativa)রক্তে ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়ায়।শরীরের প্রদাহ কমায়।৬. করলা (Bitter Gourd)করলার রস শরীরের গ্লুকোজ শোষণ কমিয়ে দেয়।ইনসুলিনের মতো কাজ করে।৭. আদা (Ginger)রক্তে গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।হজম ভালো করে।৮. মধু (Honey) (সাবধানের সাথে)প্রাকৃতিক মিষ্টি হলেও ডায়াবেটিস রোগীদের খুব কম পরিমাণে ব্যবহার করা যায়।৯. জাম্বুরা বা লেবুর রস (Citrus fruits)ভিটামিন সি সমৃদ্ধ, রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।১০. শূল্ক মধু বা তেতুল (Neem)রক্তে গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।☑️☑️☑️☑️☑️ডায়াবেটিসের ব্যবস্থাপনা ও ব্যবহার১. ডায়েট বা খাবারের নিয়ন্ত্রণকার্বোহাইড্রেট সীমিত করে স্বাস্থ্যসম্মত খাবার গ্রহণ।শর্করা কম থাকা খাবার যেমন: সবজি, মসুর ডাল, বাদাম, সাদা মাংস।চিনি, মিষ্টি, তৈলাক্ত ও প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়ানো।নিয়মিত খাবার সময় মেনে খাওয়া।২. ব্যায়ামনিয়মিত শারীরিক অনুশীলন রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।হাঁটা, যোগব্যায়াম, সাইক্লিং ইত্যাদি ভালো।৩. ঔষধ ও ইনসুলিনটাইপ-১ ডায়াবেটিসে ইনসুলিন ইনজেকশন বাধ্যতামূলক।টাইপ-২ ডায়াবেটিসে ওষুধ ও ইনসুলিন ব্যবহার করা হয়।ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ গ্রহণ করা জরুরি।৪. রক্তের শর্করা নিয়মিত পরীক্ষানিজে নিয়মিত গ্লুকোজ লেভেল পরীক্ষা করা দরকার।HbA1c পরীক্ষা ৩ মাস অন্তর করা উচিত।৫. মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণচাপ কমাতে ধ্যান, যোগ, পর্যাপ্ত ঘুম প্রয়োজন।৬. ব্যবহারিক টিপসধূমপান ও মদ্যপান এড়ানো।ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা।পায়ের যত্ন নেওয়া, কারণ ডায়াবেটিসে পায়ে সংক্রমণ হতে পারে।নিয়মিত চোখ ও কিডনি পরীক্ষা।
Novera
Category List
All products

Details:
- Warranty১ বছর
উপদানগুলো ☑️☑️
১. কুমারী আলুর রস (Aloe Vera)
ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করে।
রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সহায়ক।
২. দারুচিনি (Cinnamon)
ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বৃদ্ধি করে।
রক্তে গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
৩. মেথি (Fenugreek)
মেথির বীজ রক্তে শর্করা কমাতে সাহায্য করে।
পাচনতন্ত্রের গ্লুকোজ শোষণ ধীর করে।
৪. তুলসী পাতা (Holy Basil)
রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণ রয়েছে।
৫. কালো জিরা (Black Cumin/Nigella sativa)
রক্তে ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়ায়।
শরীরের প্রদাহ কমায়।
৬. করলা (Bitter Gourd)
করলার রস শরীরের গ্লুকোজ শোষণ কমিয়ে দেয়।
ইনসুলিনের মতো কাজ করে।
৭. আদা (Ginger)
রক্তে গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
হজম ভালো করে।
৮. মধু (Honey) (সাবধানের সাথে)
প্রাকৃতিক মিষ্টি হলেও ডায়াবেটিস রোগীদের খুব কম পরিমাণে ব্যবহার করা যায়।
৯. জাম্বুরা বা লেবুর রস (Citrus fruits)
ভিটামিন সি সমৃদ্ধ, রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
১০. শূল্ক মধু বা তেতুল (Neem)
রক্তে গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
☑️☑️☑️☑️☑️
ডায়াবেটিসের ব্যবস্থাপনা ও ব্যবহার
১. ডায়েট বা খাবারের নিয়ন্ত্রণ
কার্বোহাইড্রেট সীমিত করে স্বাস্থ্যসম্মত খাবার গ্রহণ।
শর্করা কম থাকা খাবার যেমন: সবজি, মসুর ডাল, বাদাম, সাদা মাংস।
চিনি, মিষ্টি, তৈলাক্ত ও প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়ানো।
নিয়মিত খাবার সময় মেনে খাওয়া।
২. ব্যায়াম
নিয়মিত শারীরিক অনুশীলন রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
হাঁটা, যোগব্যায়াম, সাইক্লিং ইত্যাদি ভালো।
৩. ঔষধ ও ইনসুলিন
টাইপ-১ ডায়াবেটিসে ইনসুলিন ইনজেকশন বাধ্যতামূলক।
টাইপ-২ ডায়াবেটিসে ওষুধ ও ইনসুলিন ব্যবহার করা হয়।
ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ গ্রহণ করা জরুরি।
৪. রক্তের শর্করা নিয়মিত পরীক্ষা
নিজে নিয়মিত গ্লুকোজ লেভেল পরীক্ষা করা দরকার।
HbA1c পরীক্ষা ৩ মাস অন্তর করা উচিত।
৫. মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ
চাপ কমাতে ধ্যান, যোগ, পর্যাপ্ত ঘুম প্রয়োজন।
৬. ব্যবহারিক টিপস
ধূমপান ও মদ্যপান এড়ানো।
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা।
পায়ের যত্ন নেওয়া, কারণ ডায়াবেটিসে পায়ে সংক্রমণ হতে পারে।
নিয়মিত চোখ ও কিডনি পরীক্ষা।
১. কুমারী আলুর রস (Aloe Vera)
ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করে।
রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সহায়ক।
২. দারুচিনি (Cinnamon)
ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বৃদ্ধি করে।
রক্তে গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
৩. মেথি (Fenugreek)
মেথির বীজ রক্তে শর্করা কমাতে সাহায্য করে।
পাচনতন্ত্রের গ্লুকোজ শোষণ ধীর করে।
৪. তুলসী পাতা (Holy Basil)
রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণ রয়েছে।
৫. কালো জিরা (Black Cumin/Nigella sativa)
রক্তে ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়ায়।
শরীরের প্রদাহ কমায়।
৬. করলা (Bitter Gourd)
করলার রস শরীরের গ্লুকোজ শোষণ কমিয়ে দেয়।
ইনসুলিনের মতো কাজ করে।
৭. আদা (Ginger)
রক্তে গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
হজম ভালো করে।
৮. মধু (Honey) (সাবধানের সাথে)
প্রাকৃতিক মিষ্টি হলেও ডায়াবেটিস রোগীদের খুব কম পরিমাণে ব্যবহার করা যায়।
৯. জাম্বুরা বা লেবুর রস (Citrus fruits)
ভিটামিন সি সমৃদ্ধ, রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
১০. শূল্ক মধু বা তেতুল (Neem)
রক্তে গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
☑️☑️☑️☑️☑️
ডায়াবেটিসের ব্যবস্থাপনা ও ব্যবহার
১. ডায়েট বা খাবারের নিয়ন্ত্রণ
কার্বোহাইড্রেট সীমিত করে স্বাস্থ্যসম্মত খাবার গ্রহণ।
শর্করা কম থাকা খাবার যেমন: সবজি, মসুর ডাল, বাদাম, সাদা মাংস।
চিনি, মিষ্টি, তৈলাক্ত ও প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়ানো।
নিয়মিত খাবার সময় মেনে খাওয়া।
২. ব্যায়াম
নিয়মিত শারীরিক অনুশীলন রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
হাঁটা, যোগব্যায়াম, সাইক্লিং ইত্যাদি ভালো।
৩. ঔষধ ও ইনসুলিন
টাইপ-১ ডায়াবেটিসে ইনসুলিন ইনজেকশন বাধ্যতামূলক।
টাইপ-২ ডায়াবেটিসে ওষুধ ও ইনসুলিন ব্যবহার করা হয়।
ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ গ্রহণ করা জরুরি।
৪. রক্তের শর্করা নিয়মিত পরীক্ষা
নিজে নিয়মিত গ্লুকোজ লেভেল পরীক্ষা করা দরকার।
HbA1c পরীক্ষা ৩ মাস অন্তর করা উচিত।
৫. মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ
চাপ কমাতে ধ্যান, যোগ, পর্যাপ্ত ঘুম প্রয়োজন।
৬. ব্যবহারিক টিপস
ধূমপান ও মদ্যপান এড়ানো।
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা।
পায়ের যত্ন নেওয়া, কারণ ডায়াবেটিসে পায়ে সংক্রমণ হতে পারে।
নিয়মিত চোখ ও কিডনি পরীক্ষা।
ডায়াবেটিস/
990 BDT1,420 BDTSave 430 BDT
1
Details:
- Warranty১ বছর
উপদানগুলো ☑️☑️
১. কুমারী আলুর রস (Aloe Vera)
ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করে।
রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সহায়ক।
২. দারুচিনি (Cinnamon)
ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বৃদ্ধি করে।
রক্তে গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
৩. মেথি (Fenugreek)
মেথির বীজ রক্তে শর্করা কমাতে সাহায্য করে।
পাচনতন্ত্রের গ্লুকোজ শোষণ ধীর করে।
৪. তুলসী পাতা (Holy Basil)
রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণ রয়েছে।
৫. কালো জিরা (Black Cumin/Nigella sativa)
রক্তে ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়ায়।
শরীরের প্রদাহ কমায়।
৬. করলা (Bitter Gourd)
করলার রস শরীরের গ্লুকোজ শোষণ কমিয়ে দেয়।
ইনসুলিনের মতো কাজ করে।
৭. আদা (Ginger)
রক্তে গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
হজম ভালো করে।
৮. মধু (Honey) (সাবধানের সাথে)
প্রাকৃতিক মিষ্টি হলেও ডায়াবেটিস রোগীদের খুব কম পরিমাণে ব্যবহার করা যায়।
৯. জাম্বুরা বা লেবুর রস (Citrus fruits)
ভিটামিন সি সমৃদ্ধ, রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
১০. শূল্ক মধু বা তেতুল (Neem)
রক্তে গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
☑️☑️☑️☑️☑️
ডায়াবেটিসের ব্যবস্থাপনা ও ব্যবহার
১. ডায়েট বা খাবারের নিয়ন্ত্রণ
কার্বোহাইড্রেট সীমিত করে স্বাস্থ্যসম্মত খাবার গ্রহণ।
শর্করা কম থাকা খাবার যেমন: সবজি, মসুর ডাল, বাদাম, সাদা মাংস।
চিনি, মিষ্টি, তৈলাক্ত ও প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়ানো।
নিয়মিত খাবার সময় মেনে খাওয়া।
২. ব্যায়াম
নিয়মিত শারীরিক অনুশীলন রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
হাঁটা, যোগব্যায়াম, সাইক্লিং ইত্যাদি ভালো।
৩. ঔষধ ও ইনসুলিন
টাইপ-১ ডায়াবেটিসে ইনসুলিন ইনজেকশন বাধ্যতামূলক।
টাইপ-২ ডায়াবেটিসে ওষুধ ও ইনসুলিন ব্যবহার করা হয়।
ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ গ্রহণ করা জরুরি।
৪. রক্তের শর্করা নিয়মিত পরীক্ষা
নিজে নিয়মিত গ্লুকোজ লেভেল পরীক্ষা করা দরকার।
HbA1c পরীক্ষা ৩ মাস অন্তর করা উচিত।
৫. মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ
চাপ কমাতে ধ্যান, যোগ, পর্যাপ্ত ঘুম প্রয়োজন।
৬. ব্যবহারিক টিপস
ধূমপান ও মদ্যপান এড়ানো।
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা।
পায়ের যত্ন নেওয়া, কারণ ডায়াবেটিসে পায়ে সংক্রমণ হতে পারে।
নিয়মিত চোখ ও কিডনি পরীক্ষা।
১. কুমারী আলুর রস (Aloe Vera)
ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করে।
রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সহায়ক।
২. দারুচিনি (Cinnamon)
ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বৃদ্ধি করে।
রক্তে গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
৩. মেথি (Fenugreek)
মেথির বীজ রক্তে শর্করা কমাতে সাহায্য করে।
পাচনতন্ত্রের গ্লুকোজ শোষণ ধীর করে।
৪. তুলসী পাতা (Holy Basil)
রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণ রয়েছে।
৫. কালো জিরা (Black Cumin/Nigella sativa)
রক্তে ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়ায়।
শরীরের প্রদাহ কমায়।
৬. করলা (Bitter Gourd)
করলার রস শরীরের গ্লুকোজ শোষণ কমিয়ে দেয়।
ইনসুলিনের মতো কাজ করে।
৭. আদা (Ginger)
রক্তে গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
হজম ভালো করে।
৮. মধু (Honey) (সাবধানের সাথে)
প্রাকৃতিক মিষ্টি হলেও ডায়াবেটিস রোগীদের খুব কম পরিমাণে ব্যবহার করা যায়।
৯. জাম্বুরা বা লেবুর রস (Citrus fruits)
ভিটামিন সি সমৃদ্ধ, রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
১০. শূল্ক মধু বা তেতুল (Neem)
রক্তে গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
☑️☑️☑️☑️☑️
ডায়াবেটিসের ব্যবস্থাপনা ও ব্যবহার
১. ডায়েট বা খাবারের নিয়ন্ত্রণ
কার্বোহাইড্রেট সীমিত করে স্বাস্থ্যসম্মত খাবার গ্রহণ।
শর্করা কম থাকা খাবার যেমন: সবজি, মসুর ডাল, বাদাম, সাদা মাংস।
চিনি, মিষ্টি, তৈলাক্ত ও প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়ানো।
নিয়মিত খাবার সময় মেনে খাওয়া।
২. ব্যায়াম
নিয়মিত শারীরিক অনুশীলন রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
হাঁটা, যোগব্যায়াম, সাইক্লিং ইত্যাদি ভালো।
৩. ঔষধ ও ইনসুলিন
টাইপ-১ ডায়াবেটিসে ইনসুলিন ইনজেকশন বাধ্যতামূলক।
টাইপ-২ ডায়াবেটিসে ওষুধ ও ইনসুলিন ব্যবহার করা হয়।
ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ গ্রহণ করা জরুরি।
৪. রক্তের শর্করা নিয়মিত পরীক্ষা
নিজে নিয়মিত গ্লুকোজ লেভেল পরীক্ষা করা দরকার।
HbA1c পরীক্ষা ৩ মাস অন্তর করা উচিত।
৫. মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ
চাপ কমাতে ধ্যান, যোগ, পর্যাপ্ত ঘুম প্রয়োজন।
৬. ব্যবহারিক টিপস
ধূমপান ও মদ্যপান এড়ানো।
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা।
পায়ের যত্ন নেওয়া, কারণ ডায়াবেটিসে পায়ে সংক্রমণ হতে পারে।
নিয়মিত চোখ ও কিডনি পরীক্ষা।
Novera
Novera
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
11:44